থিয়েটারের চিন্ময় রায়
চলচ্চিত্রাভিনেতা চিন্ময়ের জনপ্রিয়তা আড়াল করে রেখেছে তাঁর আর এক পরিচয়, যেখানে তিনি থিয়েটারের মানুষ। নাট্যজন। মঞ্চাভিনয় ও নাট্য নির্দেশনার ক্ষেত্রে প্রভূত ক্ষমতার অভ্রান্ত ছাপ তিনি রেখেছিলেন অল্প সময়ের মধ্যে।
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
অশোক মুখোপাধ্যায় আধুনিক বাংলা থিয়েটারের এক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। ১৯৬০-এ ‘নান্দীকার’-এ অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে হাতেখড়ি। ১৯৬৬-তে নান্দীকার ছেড়ে এসে তৈরি করেন ‘থিয়েটার ওয়ার্কশপ’। সঙ্গে ছিলেন ১৪ জন। এখনও সেই দলেই প্রধান নির্দেশক-অভিনেতা-নাটককার। প্রযোজনা ও অভিনয়ের সঙ্গে সঙ্গে বহু বিদেশি নাটকের বঙ্গায়নে বিরল কৃতিত্ব। এদের মধ্যে ‘ছায়ার আলোয়’ (শন ও কেসি), ‘শোয়াইক গেল যুদ্ধে’ (ব্রেখট), ‘বেলাঅবেলার গল্প’ (ওয়েসকার), ‘বেড়া’ (অগাস্ট উইলসন), ‘অন্ধযুগের মানুষ’ (জি পি দেশপাণ্ডে), ‘ম্যাকবেথ’ (উইলিয়াম শেকসপিয়ার) প্রভৃতি বিশেষ উল্লেখযোগ্য। প্রকাশিত বহু গ্রন্থের মধ্যে ‘নাটক সমগ্র ১ ও ২’, ‘প্রসঙ্গ অভিনয়’, ‘নাট্যকথা শিল্পকথা’, ‘শম্ভু মিত্র-উৎপল দত্ত-অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়’, ‘ব্রেখটের কবিতা’, ‘Pinter's Early Plays' প্রভৃতি নাট্যজনেদের কাছে বন্দিত। প্রকাশের অপেক্ষায় ‘নাটক সমগ্র ৩’ এবং ‘গদ্যসমগ্র’। চলচ্চিত্র ও দূরদর্শনে তাঁর বহু অভিনয় স্মরণীয়। বহুবার বিদেশের নানা নাট্যকেন্দ্রে গেছেন অভিনয় ও নাট্যপ্রশিক্ষণের কাজে। পেয়েছেন বহু সম্মান। তবু এখনও অক্লান্ত নতুন সৃষ্টির স্বপ্নে ও পরিকল্পনায়।
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.